নতুন ব্লগসাইট তৈরির পর যা যা করনীয় | Blogging Tricks Bangla- ব্লগিং টিপস

 

Blogging trick in bangla. What is Blogging. How to Eran money via blogging

 

নতুন ব্লগিং শুরু করার জন্য অবশ্যই আপনাকে একটি ওয়েবসাইট/ ব্লগসাইট তৈরি করতে হবে। এজন্যদ আপনাকে গুগলের ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেস এর সাহায্য নিতে হবে। চাইলে ফ্রিতে একটও ব্লগসাইট তৈরি করে ফেলতে পারেন।তবে সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেতে হলে টাকা খরছ করে ব্লগসাইট তৈরি করুন।  ব্লগসাইট তৈরি করার পর যা যা করনিয় প্রথমাবস্থায় সেই টিপগুলো দেওয়ার চেষটা করবো আজকে।

আপনি যদি ইচ্ছে করেই এই পোস্টটি ওপেন করে থাকেন তারমানে আপনি খুজছেন ব্লগিং শুরু করার টিপসগুলো। যদি একটা নতুন ব্লগ সাইট থাকে, তাতে যদি একটা ভালো ডোমেইন নাম থাকে তাহলে কিভাবে শুরু থেকে আপনি ব্লগিং করলে আপনার লক্ষ্য সহযেই অর্জিত হবে সেই ব্যাসিক কয়েকটি কাজ নিয়ে আজকে আলোচনা করবো।  ব্লগিং করার  উপায় নিয়ে ৭ টি টিপস বাংলায়- Blogging Tricks Bangla। 

সুন্দর ওয়েবডিজাইন টেম্পলেট ব্যাবহারঃ

 

একটা ওয়েবসাইটকে আরো সৌন্দর্য বর্ধিত করে তুলবে সুন্দর Responsive Web template। যখন আপনার ওয়েবসাইটে কোনে ভিজিটর প্রবেশ করবে তখন তারা যদি আপনার ওয়েবসাইটের লেআউট দেখে পছন্দ না করে তাহলে তারা আপনার ব্লগ পোস্ট টি পড়ার জন্য আকৃষ্ট হবে না তাই  আপনার ওয়েবসাইটটির অবকাঠামো সুন্দরভাবে দৃষ্টিনান্দন ভাবে সাজাতে আপনাকে আপনার ওয়েব টেম্পলেটটি কাস্টমাইজ করতে হবে৷ এজন্য আপনাকে সুন্দর দেখে রেসপন্সিভ ওয়েব থিম ব্যাবহার করতে হবে৷ সব চেয়ে ভালো হবে ব্লগের জন্য নিউজ বা ম্যাগজিন রিলেটেড থিম ব্যবহার করা।সব থিম গুলোর ফ্রি এবং প্রিমিয়াম ভার্সন থাকে। ফ্রি থিম গুলোর চেয়ে প্রিমিয়াম গুলো বেটার রেসপন্স পাবেন৷ সে ক্ষেত্রে প্রিমিয়াম থিম কিনতে টাকা খরচা হলেও এটাই ব্যাবহার করা উচিৎ৷ থিম ব্যবহার করার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন।
  • দ্রুত লোডিং কিনা। 
  • মাল্টি কলাম সম্বলিত কিনা।
  • এডেসন্স ফ্রেন্ডলি কিনা। 
  • SEO ফ্রেন্ডলি কিনা৷ 
  • কাস্টম কপিরাইট সেকশন আছে কিনা। 
  • ক্যানোনিসিয়াল Cannocial ট্যাগ রয়েছে কিনা৷ 
  • Breadcrumb রয়েছে কিনা৷ 
  • ইমেল সাবেস্ক্রিপশন প্লাগইন আছে কিনা৷ [ E;x WordPress ]

ব্লগিং করার বিষয় নির্বাচনঃ

আপনি যদি নতুন ভাবে ব্লগিং শুরু করে থাকেন তাহলে আপনাকে ব্লগিং করার বিষয় নির্বাচন করতে হবে। আপনি যেই বিষয়টা ভালো জানেন এবং পারেন আপনি সেই বিষয়টাকে আপনার ব্লগিং করার নিশ হিসেবে বেছে নিন। প্রতিনিয়ত আপনার বিষয়টির উপরে রিসার্চ করুন। একটা ভালো ব্লগিং নিশ আপনাকে আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ারকে আরো উন্নতির দিকে নিয়ে যাবে। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সার্চপূর্ন ব্লগিং বিষয় হলো টেক নিশ বা টেকনলোজি বিষয়ক ব্লগ। তারপরে ধরা যায় শিক্ষা মুলক বা চাকরি ও ক্যারিয়ার মুলক বিষয়। তো আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী আপনি যেকোনো বিষয়কে বাছাই করে নিয়মিত ব্লগিং করতে থাকুন।

হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট তৈরি

গুগলে র‍্যাংক করানোর জন্য অথবা গুগল এডসেন্সের সহজলভ্য এপ্রোভাল পাওয়ার জন্য আপনাকে আপনার ব্লগের উপর নজরকাড়া দৃষ্টি স্থাপন করতে হবে যাতে আপনার কন্টেন্ট হয়ে ওঠে দূর্দান্ত ও গ্রেটফুল। হাই কোয়ালিটি ও হাই ভ্যালু কন্টেন্ট সব সময় গুগল প্রেফার করে তাই সব সময় চেষ্টা করবেন হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য। কন্টেন্টের যথাযোগ্যতা যাচাই করতে পারেন কয়েকটা ধাপে যেমন
  • আপনার আর্টিকেল সম্পূর্ন ইউনিক হতে হবে। 
  • আপনি যে বিষয়বস্তু  বা ধারনা গুলো নিয়ে আর্টিকেল লিখেছেন আদৌ সেগুলো মানুষের কাজে আসে কিনা সেটা যাচাই করে দেখতে হবে। 
  • আপনার আর্টিকেল সম্পর্কে মানুষ প্রশ্ন করতে পারবে এবং সহজ ধারনা নিতে পারবে এমন ভাবে তৈরি করতে হবে। 
  • ব্যাবহার কারিদের সহজলভ্য পাঠ করাতে আপনার আর্টিকেলের মধ্যে আপনার অন্যান্য গুরত্বপূর্ণ ব্লগ লিংকআপ করতে হবে।
  • ব্লগ পোস্টে সবসময় আপনার নিজস্ব তৈরি ইমেজ ব্যাবহার করবেন৷
  • ইমেজে Alt tag দিতে হবে  এটা এস ইওর ক্ষেত্রে গুরত্বপূর্ন। 
  • গুগল কন্টেন্ট পলিসি ভঙ্গ করে এমন কন্টেন্ট তৈরি করবেন না৷ 
সব শেষে এই কয়েকটি বিষয়গুলো বিবেচনা করে আর্টিকেল লিখলে আপনার কন্টেন্টি হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট তৈরি হতে কোন বাধা তৈরি করবে না।

নিয়মিত আর্টিকেল লিখুন

 

কঠোর পরিশ্রম ও ধারাবাহিকতার বিকল্প নেই। হ্যাক নেই কোনও শর্টকাট নেই। আপনি যদি নিজের ব্লগ বড় করতে চান তবে আপনাকে নিয়মিত লিখতে এবং প্রকাশ করতে হবে।
যদিও কিছু লেখক কম ঘন পোস্টে সফল হন তবে এই লেখকরা প্রায়শই তাদের ব্লগের বাইরে সাধারণত বিশেষত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচুর শ্রোতাদের সাথে সংযুক্ত থাকে।
আপনাকে প্রতিদিন পোস্ট করতে হবে না। তবে আপনাকে আপনার সময়সূচীতে সামঞ্জস্য থাকতে হবে। কিছু জনপ্রিয় ব্লগ প্রতিদিন বেশ কয়েকটি নতুন পোস্ট প্রকাশ করে।
আপনি কতক্ষন পর পর পোস্ট  করবেন তা ঠিক করুন এবং তারপরে সেই সময়অনুযায়ী পোস্ট করুন। যদি আপনি নতুন শুরু করেন, তাহলে আপনি প্রতি সপ্তাহে ১-৫  টি পোস্ট দিয়ে শুরু করতে পারেন এবং তারপরে ধীরে ধীরে আপনার পোস্ট পাবলিশ করার গতি বাড়িয়ে তুলতে পারেন।
আপনি যদি শৃঙ্খলাবদ্ধ না হন তবে আপনি কখনোই আগাতে পারবেন না।  এ ক্ষেত্রে আপনাকে কঠোর ও দৃঢ থাকতে হবে।

পরিপূর্ণতার সাথে পোস্ট লিখুনঃ

কোনও ব্লগ পোস্ট লেখার সময়, আমি নিখুঁততার উপর নজর না দেওয়ার পরামর্শ দিই। যতক্ষণ আপনি এগুলি ঠিক করেন ততক্ষণ ভুল করা সম্পূর্ণ ঠিক।
কিছু পাঠক ব্যাকরণ বা বানান ভুলের কারণে বিরক্ত হতে পারে তবে আপনি এটি সংশোধন করে এগিয়ে যেতে পারেন।  আপনি যদি বাংলায় ব্লগ লিখেন তাহলে তো বাংলা ব্যাকরন কিভাবে লিখে তার অপেক্ষা রাখে না, আর যদি ইংরেজি তে ব্লগ লিখেন তাহলে অনলাইনে বিভিন্ন গ্রামার চেকিং টুলস থাকে যেগুলা দিয়ে আপনি আপনার ভুলগুলো সংশোধন করে নিতে পারেন৷
সবসময় আপনি আপনার মতো করো ব্লগ লিখবেন৷ কারন এটি মুক্ত পেশা। সবসময় সঠিক তথ্য পাঠকদের নিকট উপস্থাপন করবেন। আর সাথে চেষ্টা করবেন সম্পূর্ন ইউনিক ও আলাদা গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ লেখার জন্য৷ যাতে পাঠকগন আপনার পোস্ট গুলোর উপর আগ্রহী ও আস্থাবান হয়ে ওঠে।

পোস্ট ফরম্যাট ব্যাবহারঃ

আপনার পোস্ট একটি নির্দিষ্ট সুন্দর ফরম্যাট এ রাখার চেষ্টা করবেন৷ ৭৪% মানুষ অগোছালো পোস্ট পরতে অসম্মতি দেয়, কারন সব কিছুর একটা সৌন্দর্য আছে৷ আপনার কোন বাক্যটি কোনটির সাথে সংযুক্ত তা বুঝাতে Heading / sub-heading ট্যাগ ইত্যাদি ব্যাবহার করুন, এবং সাথে প্রত্যেক সাব হেডিং এর বিপরিতে Paragraph বা টেক্ট লিখুন। যেমনটি আপনি আমার পোস্ট এ দেখতে পাচ্ছেন৷ নাম্বার দিয়ে হেডিং ঠিক রাখুন৷ মুল বিষয়গুলেকে ভাগ করুন, প্রত্যেকটাকে হেডিং করে তার নিচে মুল উপাদান গুলো লেখার চেষ্টা করুন৷ তবে একটা পোস্ট <h1> tag একটার বেশি ব্যাবহার করবেন না।  যেমন

 ব্লগ কী? Heading>

ব্লগ একটি মুক্ত পাতা বা অনলাইন ডায়েরি – Paragraph

সুন্দর পোস্ট ফরমেট ব্যাবহার করলে আপনার ভিজিটর পড়তে স্বাচ্ছন্দ্যে বোধ করবে।

Post Length বা পোস্ট দৈর্ঘ নিশ্চয়ন

আপনার ব্লগ পোস্টের গুণগত মানকে ধরে রাখে এবং আপনার পোষ্টের যথার্থতা বিচার এ এস ই ও এর কাজে এই পদক্ষেপটি দারুণভাবে ভূমিকা পালন করবে.।
আপনার কাঙ্খিত পোস্টে  নির্ধারিত কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট করে তা যথার্থভাবে প্রকাশ করুন আপনার পোস্টগুলোর ওয়ার্ড সংখ্যা কে একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। আগেকার ব্লগারেরা 800 থেকে 1000 ওয়ার্ডের মধ্যে পোস্ট লিখে ভালো সাফল্য পেতো, কিন্তু বর্তমানে অনেক প্রতিযোগিতার ভেতরে ব্লগার গুগোল এর র‍্যাংক করাটা খুব কঠিন।  বর্তমানে ছোট ব্লগ পোস্ট এর চাইতে বড় লেখাটা পোস্টগুলোর বেশি র‍্যাংক করে।
সব সময় চেষ্টা করবেন আপনার মত প্রত্যেক ব্লগ পোস্ট যেখানে 2000 কি ওয়ার্ড এর ভিতরে হয়। মিনিমাম 700 কি ওয়ার্ড ব্যবহার করবেন প্রত্যেকটা পোস্টে
আর পোস্ট গুলো সুন্দর ভাবে গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করবেন।আপনার নির্ধারিত কিওয়ার্ড ঘন ঘন প্লেস করবেন না। কেওয়াড ডেনসিটি ২% এর ভিতরে রাখুন।  আর কিওয়ার্ড ডেনসিটি, কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট এবং কিওয়ার্ড রিসার্চ নিয়ে যদি আপনি নতুন হন তাহলে ইউটিউবে অসংখ্য রিসোর্স পাবেন এগুলা শেখার জন্য। ভালো ভালো কিওয়ার্ড রিসার্চ করায় আপনি কিওয়ার্ড গুলোর যথার্থ প্লেস করতে পারবেন এবং অনেক বড় বড় ব্লগ লিখতে পারবেন, সাথে গুগলে সহযেই র‍্যাংক করাতে পারবেন৷ মনে রাখবেন বড় বড় পোস্ট গুলো আপনাকে ব্যবহারকারীদের নিকট থেকে একটি ভালো সাড়া পেতে সাহায্য করবে। যদিও বড় বড় পোস্ট লিখতে অনেক সময় লাগে, কিন্তু পরিশ্রমের বাইরে তো আর সাফল্য নিশ্চিত থাকেনা।

সোস্যাল মিডিয়ার ব্যাবহার করা

এক বা একাধিক সামাজিক মাধ্যম উপস্থিতি স্থাপন করুন।যেটা আপনার প্রত্যেক পোস্টের সাথে সংযুক্ত থাকবে।
একজন ব্লগার হিসাবে আপনার সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমটি আপনার ব্লগটির পরচিতি বেশ বাড়িয়ে তুলতে পারবেন। আপনার পাঠকগন যখন আপনার পোস্টগুলো পড়ে যথেষ্ঠ উপকৃতহবে তখন তারা সেগুলো স্বাচ্ছন্দের সাথে তাদের সোস্যাল মাধ্যমে শেয়ার করতে আগ্রহী হবে। তাই সোস্যাল শেয়ারিং প্লাগইন ব্যবহার করবেন ওয়ার্ডপ্রেস হলে, আর প্রায় ব্লগার থিম এ এটা কাস্টমাইজড করা থাকে।
নিজস্ব শেয়ারিং যেমন, আপনার ব্লগ যদি ইউনিক কন্টেন্ট না চলমান ট্রেন্ডিং ফলো করে থাকে তাহলে আপনার ব্লগ পোস্টের লিংক বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করুন, কমেন্ট করুন আপনার লিংক, এতে করে আপনি আপনার কাংখিত ভিজিটর পেতে পারেন। সাথে আপনার ব্লগের সাথে সোস্যাল মিডিয়ার একটি লিংকআপ হয়ে থাকলো। এর আগে আপনাকে আপনার ব্লগের ধরন অুযায়ী সোস্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন গ্রুপ বা পেজ খুজে নিতে পারেন৷ অথবা আপনি আপবার নিজস্ব  পেজ তৈরি করে সেগুলো প্রমোট করতে পারেন আপনার ব্লগ পোস্ট ব্যাবহার করে। এতে করে প্রত্যেক সামাজিক মিডিয়া উপস্থিতি, আপনাকে আপনার বিদ্যমান ক্লায়েন্টদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে, তাদের আনুগত্যকে আরও শক্তিশালী করতে, আপনার ওয়েব ট্র্যাফিককে বাড়িয়ে তুলতে এবং আপনার প্রতিযোগিতায় একদম পার্থক্য আনতে সহায়তা করবে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করা- [S E O ]

আপনি নতুন অবস্থায় ব্লগটাকে রান করাতে চাইলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করা বাধ্যতামুলক ভাবে করতে হবে। এটি হলো এমন একটি মাধ্যম যেটার দ্বারা আপনার ব্লগ টাকে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেইজে র‍্যাংক করানো যাবে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজড করার জন্য আপনাকে সর্ব প্রথম আপনার ওয়েবসাইটটি গুগল, বিং, ইয়াহু, ইত্যাদি ওয়েবমাস্টার টুলস এ এড করতে হবে৷ তারপর আপনাকে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটের সাইটম্যাপ সাবমিট করতে হবে ওয়েবমাস্টার টুলস এ৷ এতে করে আপনার করা প্রত্যেকটা ব্লগ পোস্ট সার্জইঞ্জিনগুলে সহযেই ইনডেক্স করাতে পারবে এবং কে যদি আপনার কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দেয় তাহলে সেটা গুগল খুজে নিয়ে তাদের সামনে প্রকাশ করতে পারবে। আপনাকে আপনার ব্লগটি র‍্যাংক করার জন্য On Page SEO এবং Off Page SEO দুইটাই গুরত্বপূর্ন। আপনি যদি না যেনে থাকেন এই এসইও সম্পর্কে তাহলে ইউটিউব থেকে জেনে নিতে পারেন কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজড করবেন সাথে অন পেজ এবং অফ পেজ এস ই ও।
আজকের এই কয়েকটি গুরত্বপূর্ণ ব্যাসিক টিপস হয়তো আপনাকে প্রো লেভেলের ব্লগার তৈরি করে দিতে পারবে না৷ তবে আপনার কিছুটা সহয়াক হবে জেনে রাখুন সব কিছুর মুলে নিজের প্রচেষ্টা৷ সফলতা পেতে নিজেকে বিলিয়ে দিন। ভালো লাগলে পোস্টটি শেয়ার করুন আপনার বন্ধুদের মাঝে

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *